(আল্লাহ () এবং মোহাম্মাদ () মোহাম্মাদ কাসীমের স্বপ্নে)

بسم الله الرحمن الرحيم

আস্সালামু আলাইকুম।

আমার নাম মোহাম্মাদ কাসীম ইবনে আব্দুল কারীম। আমার বাড়ি - লাহোর, পাকিস্তানআমার ঈমান হল যে- আল্লাহ্ ছাড়া কোন উপাস্য নেই এবং মোহাম্মাদ () আল্লাহর শেষ নবী ও রসূল। এবং আমি মোহাম্মাদ () এর উম্মত। আমি গর্বিত যে, আমি মোহাম্মাদ () এর উম্মত। আমার বয়স ৪৫ বছর এবং আমার বংশ কুরাইশ। আল্লাহ্ এবং মোহাম্মাদ () আমাকে আমার স্বপ্নে আদেশ করছেন, আমার স্বপ্নগুলো অন্যদের সাথে বলতে এবং এইসবই আমি করছি। তাই আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ যে আপনারা আমাকে ভুল বুঝবেন না, কারণ আমি আল্লাহ্ এবং মোহাম্মাদ () এর আদেশ পালন করতেছি। আল্লাহর রহমত সবার জন্য। আমার স্বপ্নগুলো প্রচার করার একমাত্র উদ্দেশ্য হল যেন আমি আল্লাহ্ তায়ালার বন্ধু হতে পারি, এছাড়া অন্য কিছুই নয়। এই কারণে আমি শুধুমাত্র আল্লাহর উপরই ভরসা করি এবং তিনিই আমার সাহায্যকারী। আমার বয়স তখন ১২, ১৩ বছর ছিল, যখন প্রথম বারের মত আল্লাহ্ এবং মোহাম্মাদ () উভয়ে আমার স্বপ্নের মধ্যে আসেন। তারপর ১৯৯৩ সালে যখন আমার বয়স ১৭ বছর ছিল, তখন থেকে আল্লাহ্ এবং মোহাম্মাদ () নিয়মিত ও অবিরতভাবে আমার স্বপ্নের মধ্যে আসতে শুরু করেন। এবং এখনো আল্লাহ্ এবং মোহাম্মাদ () আমার স্বপ্নের মধ্যে আসতেছেন। আমি গত ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এইসব স্বপ্ন দেখতেছি। এতদূর আল্লাহ্ আমার স্বপ্নে আসেন ৫০০ বারেরও বেশি বার এবং মোহাম্মাদ () আমার স্বপ্নে ৩০০ বারেরও বেশি বার আসেন। এই স্বপ্নগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ্ তায়ালা এবং মোহাম্মাদ () আমাকে পাকিস্তান সম্পর্কে ভবিষ্যতবাণী দিয়েছেন। এক স্বপ্নে আল্লাহ্ আমাকে বলেছেন, কাসীম আমি পাকিস্তানকে উন্নত করব এবং রক্ষা করব। কিছু স্বপ্নে আল্লাহ্ আমাকে বলেছেন, কাসীম যাও আমার হুকুমে সারা দুনিয়াকে অন্ধকার থেকে বের করে আলোতে নিয়ে আসএরকম আরো কিছু স্বপ্নে আল্লাহ্ তায়ালা এবং মোহাম্মাদ () আমাকে বলেছেন যে, কাসীম, এক সময় আসবে যখন তুমি প্রথমে সকল মুসলিম উম্মতদেরকে তারপর সারা দুনিয়াকে অন্ধকার থেকে বের করে নিয়ে আসবে, এবং এক দিন সারা দুনিয়া রহমত বরকতে ভরে যাবে। কিন্তু এর শুরু হবে পাকিস্তান থেকে। ২০০৭ সাল থেকে আল্লাহ্‌ সর্বশক্তিমান এবং মোহাম্মাদ () আমাকে স্বপ্নের মাধ্যমে নিয়মিতভাবে শিক্ষা দিতে শুরু করেছিলেন এবং আমাকে বলেছিলেন যে আমার কি কি করা উচিত এবং আমার কী করা উচিত না। তারা আমাকে সব ধরণের শিরক থেকে দূরে থাকার জন্য বার বার উপদেশ দিয়েছেন। এবং কীভাবে একজন ভাল মানুষ হওয়া যায়২০১৪ সালে আল্লাহ্‌ এবং মোহাম্মাদ () আমাকে আদেশ করেছেন যে, আমি যেন আমার স্বপ্নগুলো সবার সাথে বলি। তারপর আমি আমার স্বপ্নগুলো আমার ঘরের মানুষ, আমার বন্ধু ও পরিচিত লোকদের বলি। আমি আমার স্বপ্নে পাওয়া ভবিষ্যতবাণীগুলো ইমেইল এর মাধ্যমে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও সরকারি ওয়েবসাইটগুলোতে ও পাকিস্তানের বড় বড় ব্যক্তিদেরকে এবং অন্যান্য সরকারি ইসলামিক ওয়েবসাইটগুলোতে শেয়ার করি। কিন্তু কেউ এগুলোতে গুরুত্ত দেয়নি। এই জন্য আমি আমার স্বপ্নগুলো লোকদেরকে বলা বন্ধ করে দিয়েছি। ডিসেম্বর ২০১৪ সালে এক রাতে মোহাম্মাদ () ২ বার আমার স্বপ্নে আসেন এবং বলেন, কাসীম পাকিস্তান এবং ইসলামকে বাচানোর জন্য তোমার স্বপ্নগুলো লোকেদের কাছে বল। আমি কিছুই বুঝতে পারিনি। আমি বলি, আমি আমার স্বপ্নগুলো অনেক লোকের সাথে বলেছি কিন্তু কেউ বিশ্বাস করেনি। এর চেয়ে বেশি আমি আর কী করতে পারি। তার কিছুদিন পর পেশাওয়ার স্কুলে হামলার ঘটনা ঘটে। তাই আমি শিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, কেউ বিশ্বাস করুক বা না করুক আমি আল্লাহ্‌ এবং মোহাম্মাদ () এর হুকুম পালনের জন্য আমার স্বপ্নগুলো লোকদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করব। তারপর আমি ইন্টারনেটে আমার স্বপ্নগুলো প্রচার করা শুরু করেছি। আমি এখানে এই কথাটা ওয়াদা করে বলতেছি যে, আমি কোনো আলেম উলামা নই, আমি একজন সাধারন মানুষ। আমার দাড়িও নাই। ১৯৯৪ সালের স্বপ্নের মধ্যে আল্লাহ্ আকাশ থেকে আমার সাথে কথা বলেন, সেই শব্দগুলো আমার এখনো মনে আছে, কাসীম, যেসব প্রতিশ্রুতি আমি তোমার সাথে করেছি, একদিন আমি আমার সকল প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করব। এবং যদি আমি আমার প্রতিশ্রুতিগুলো পূর্ণ করতে না পারি, তাহলে আমি সমগ্র বিশ্বের পালনকর্তা নই। সেইদিন থেকে আমি আল্লাহর জন্য অপেক্ষা করা শুরু করেছি যে কবে আল্লাহর ওয়াদা পূরণ হবে এবং কবে আমার অপেক্ষা করা শেষ হবে। এবং আমি আজ পর্যন্ত আল্লাহর উপর আমার আশা হারাই না। কিন্তু যখনই আমার আশা হারানোর মত হয়, আল্লাহ্ বা মোহাম্মাদ () আমার স্বপ্নের মধ্যে আসেন এবং আমাকে এভাবেই বলেন যে- সাব্রুন জামীল কাসীম কাসীম, মুসলমানরা আল্লাহর রহমত থেকে তাদের আশা হারাতে পারেনাকাসীম, শুধুমাত্র কাফির লোকেরাই তাদের আশা হারায়সবর কর, আল্লাহ্ ধৈর্য্যশিলদের আমল নষ্ট করেন না। যখন আল্লাহ্ তায়ালা আমাকে আশা দেন তখন আমি আবারো শক্তি ফিরে পাই। ২০১৪ সালের জানুয়ারী মাসের স্বপ্নে আল্লাহ্ আমাকে বলেছেন- কাসীম, ২০ বছর আমি তোমাকে পরীক্ষা করেছি। আমি এটা দেখতে চেয়েছিলাম যে, তুমি কি তাদের মতই একজন কিনা? যারা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশা হয়। এই ভাবে ২০০৩ সালে আল্লাহ্ আমাকে বলেছেন, কাসীম যতক্ষণ পর্যন্ত আমার ওয়াদা পূরণ হওয়ার সময় না আসবে ততক্ষন তুমি স্বর্ণের মধ্যে হাত রাখলেও তা মাটি হয়ে যাবে কিন্তু যখন আমার ওয়াদা পূরণ হওয়ার সময় আসবে তখন তুমি মাটিতে হাত দিলেও তা আমার হুকুমে স্বর্ণ হয়ে যাবে। ২০০২ সালের এক স্বপ্নে মোহাম্মাদ () আমাকে বলেছেন, কাসীম আল্লাহর রহমত থেকে কখনো হতাশ হবেনাকাসীম, এমন হতেই পারেনা যে, তুমি আছ আর এই সকল ঘটনা ঘটবে না। তোমার সময়ে জমিন তার ভিতর থেকে সব রকমের খাজানা বের করে দিবে। গাছগুলোতে পাতা কম এবং ফল বেশি হবে এবং সবদিকে রিজিক আর রিজিক থাকবে। এবং কেউ গরিব থাকবেনাএবং সবদিকে শান্তি থাকবে। সুষ্ঠু ও ন্যায়বিচার হবে। এবং এমন যুগ এর আগে কেউ কখনোই দেখেনি। আমি আমার স্বপ্নে আল্লাহর দিকে তাকাই না, মানে যেমন আমরা নামাজে মাথা নিচু করে দাড়িয়ে থাকি তেমনি আমি নিজেকে আল্লাহর আরশের সামনে দাড়িয়ে থাকতে দেখি। এবং আল্লাহ্‌কে মাথা তুলে দেখার সাহস হয় না। আমার স্বপ্নের মধ্যে আমি শুধু অনুভব করি যে, আল্লাহ্ আরশে আছেন এবং কণ্ঠ সেখান থেকে আসছে। বা আমি দেখি যে, নূর। এবং কণ্ঠ, নূর থেকে আসছে। বা আল্লাহ্ আকাশ থেকে আমার সাথে কথা বলছেন। প্রত্যেকটি স্বপ্নের মধ্যে আমি অনুভব করি, আল্লাহ্ আমার ঘাড়ের শিরার কাছে আছেন। এভাবেই আমি মোহাম্মাদ () এর সামনে মাথা নিচু করে দাড়িয়ে থাকি এবং মোহাম্মাদ () এর সামনে মাথা তুলে দেখার সাহস হয় না। এবং একারণেই আমি আজ পর্যন্ত মোহাম্মাদ () এর চেহারা দেখতে পারিনি, আমি মোহাম্মাদ () এর মুখমণ্ডল দূর থেকে দেখেছি। কিন্তু এত দূর থেকে দেখেছি যে, মোহাম্মাদ () এর চেহারা বুঝা যায়নি। আমি মোহাম্মাদ () এর শরীর দেখি। এক স্বপ্নে আমি মোহাম্মাদ () এর সাথে আলিঙ্গন করি এবং আমার সম্পূর্ণ শরীর আমাকে সাক্ষী দেয় যে, তুমি মোহাম্মাদ () এর সাথে আলিঙ্গন করতেছ। আমার স্বপ্নগুলোর মধ্যে আমি অনেক বার মোহাম্মাদ () এর সাথে হাত মিলিয়েছি। এবং আমার হাত আমাকে সাক্ষী দেয় যে, আমি মোহাম্মাদ () এর সাথে হাত মিলিয়েছি। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসের একটি স্বপ্নের মধ্যে আমার জীবনের প্রথম বারের মত আমি মোহাম্মাদ () এর চোখের দিকে তাকাই। যখন আমার চোখ মোহাম্মাদ () এর চোখের দিকে তাকাল, তারপর তারা স্থায়ী হয়ে গেল। এবং আমি দূরে তাকাতে পারিনি। আমি অনুভব করি, মোহাম্মাদ () এর চোখকে আল্লাহ্ তার সকল নূর দিয়ে পূর্ণ করে দিয়েছেন। এটা ছিল আমার জন্য একটি অবিশ্বাস্য মুহূর্ত। আমি আমার স্বপ্নে অনেক নবী রাসুলের সাথে সাক্ষাৎ করেছি, কিন্তু আমি শুধু সুলেমান (আঃ) এর চেহারা দেখেছি। এছাড়াও আমি হযরত ঈসা (আঃ)কে আমার স্বপ্নে অনেক বার দেখেছি। এক স্বপ্নে আমি ঈসা (আঃ)কে আকাশ থেকে নেমে আসতে দেখেছি, তারপর ইয়াজুজ মাজুজ বের হয়ে আসে এবং আমি কিছু লোকদের সাথে ঈসা (আঃ) এর কাছে যাই, এবং তারপর আমরা ঈসা (আঃ) এর সাথে বসবাস করা শুরু করিএবং কিছু স্বপ্নে দেখি যে, যখন সারা পৃথিবী শান্তিতে ভরে যায়, তার কয়েক বছর পর দাজ্জাল বের হয়ে আসে। এবং দাজ্জাল দুনিয়ার শান্তিকে নষ্ট করার চেষ্টা করে। ১৯৯৩ সালে আমি আমার স্বপ্নগুলো গুরুত্তের সাথে একটি ডায়েরিতে লিখা শুরু করি যে, আজ পর্যন্ত আমি আল্লাহ্‌ এবং মোহাম্মাদ ()কে কবে ও কতবার আমার স্বপ্নে দেখেছি এবং তাদের সাথে কী কী কথা হয়েছিল, কিন্তু কয়েক বছর আগে দুর্ভাগ্যজনক ভাবে মালামাল স্থানান্তরের সময় এটা আমার কাছ থেকে হারিয়ে যায়। আল্লাহ্‌ এবং মোহাম্মাদ ()কে নিয়ে দেখা আমার এই স্বপ্নগুলোর সংখা ১০০০ এর মত। এগুলোর মধ্যে অনেক স্বপ্ন আমার এখনো মনে আছে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর বা অক্টোবর মাসের একটি স্বপ্নে আমি দেখি আল্লাহ্ বলেছেন- কাসীম, যতক্ষণ পর্যন্ত মুসলমানরা বিশ্বাস করবেনা যে, তোমার স্বপ্নগুলো সম্পূর্ণ সত্য এবং সবকিছু সঠিকভাবে ঘটতে যাচ্ছে, যেভাবে আমি তোমাকে স্বপ্নের মধ্যে বলেছিততক্ষণ পর্যন্ত আমি মুসলমানদের অবস্থার পরিবর্তন করবনাএবং তারা একই অবস্থায় থাকবে এবং আমি তাদেরকে প্রত্যেকটি দিক থেকে সংকুচিত করব।  ২০১৫ সালের ২২ সেপ্টেম্বরের স্বপ্নে আল্লাহ্ আমাকে জিজ্ঞাসা করেন- কাসীম, মুসলমানরা কি তোমাকে বিশ্বাস করে? আমি আল্লাহ্‌কে বললাম- না, শুধুমাত্র কিছু মানুষ, তাদের ছাড়া আর কেউ করেনি। তারপর আল্লাহ্ বলেন- কাসীম, যদি তারা তোমাকে বিশ্বাস না করে, তবে আমি তাদেরকে প্রচন্ডভাবে ঝাঁকি দিব এবং আমি তাদেরকে পরস্পরের সাথে যুদ্ধ করাব। যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তোমাকে বিশ্বাস না করবে, তারা এভাবে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে। তারপর আমি দেখি যে, মুসলমানরা একে অপরের সাথে যুদ্ধ শুরু করেছে এবং বাকি মুসলমানরা এখন খুব তীব্র হয়ে উঠেছে যে, এখন কী হবে এবং তারা কীভাবে যুদ্ধ থামাবে? এবং তারপর ঐ লোকগুলো, যারা আমার স্বপ্নগুলো সম্পর্কে জানে কিন্তু তারা এতে বিশ্বাস করেনা (বড় মানুষগুলো সহ) এবং ঐ লোকগুলো, যারা আমার স্বপ্নগুলোকে বিশ্বাস করা হতে অন্যদেরকে বাঁধা দিত। তারপর তারা আমার স্বপ্নগুলোকে বিশ্বাস করল এবং আমার স্বপ্নগুলোকে অন্যদের সাথে বলল। এবং তারপর এই খবর সারা বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে গেল। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারী মাসের স্বপ্নে মোহাম্মাদ () আমাকে বলেন- কাসীম, আমার ছেলে, তোমার আশা হারাবে না। তুমি তোমার ভাগ্যের খুব নিকটে, আল্লাহ্ তোমাকে সাহায্য করছেন। আমার ছেলে, শুধু অল্প একটু অপেক্ষা কর। আল্লাহ্ আমাকে অনেক স্বপ্নে এমন বলেছেন- কাসীম, একদিন আমি তোমাকে সাহায্য করব এবং তোমাকে সাফল্য দিব এবং আমি আমার সকল প্রতিশ্রুতিগুলো পূর্ণ করব, এমনকি যদি শুধুমাত্র একদিনও কিয়ামত থেকে বাকি থাকে। এবং সমগ্র বিশ্ব তোমার সাফল্য দেখবে। কিন্তু আল্লাহ্ আমাকে বলেননি কখন সেই দিন আসবে। এবং আমি আল্লাহর জন্য গত ২৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে অপেক্ষা করছি এবং এখনো আমি আল্লাহর জন্য অপেক্ষা করছি। গত ২৩ বছরে আমি আমার আশা হারাইনি এবং আমি জানিনা, কখন বা কীভাবে আমি আমার ভাগ্যে পৌঁছাবো। অনেক মানুষ আমাকে বলেছিলেন, আপনি মানসিকভাবে অসুস্থ বা এটা শয়তান, যার কারণে আপনি এসব স্বপ্নগুলো দেখছেন। আমি অনেক লোকের কাছে এটা নিশ্চিত করেছি, আমি মানসিকভাবে অসুস্থ নই এবং এটা শয়তান নয়। আমি আল্লাহ্ এবং মোহাম্মাদ ()কে বিশ্বাস করি এবং তারা আমার স্বপ্নে আসছেন। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারী মাসের স্বপ্নে আল্লাহ্ আমাকে বলেন- কাসীম, তুমি মোহাম্মাদ () এর শেষ উম্মত হিসেবে এই পৃথিবীতে মারা যাবে। তার মানে হল, আমার মৃত্যুর পর এই পৃথিবীতে আর কোন মুসলমান অবশিষ্ট থাকবেনা, কিন্তু শুধু খারাপ মানুষ থাকবে এবং তাদের উপর কিয়ামত নাযিল হবে। বহুবছর আগে এক স্বপ্নে আল্লাহ্ আমাকে বলেছেন- কাসীম, ঘুমানোর আগে শেষ ৩ কুল মানে সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক, সূরা নাস পড় এবং তারপর ঘুমাও, তাহলে শয়তান তোমার কাছ থেকে দূরে থাকবে। এবং গত বহুবছর ধরে আমি এই কাজ করছি।

জাযাকাল্লাহু খাইরান।

Scroll to Top